বৈবাহিক ধর্ষণ উচ্চারণের আগে বিবাহ প্রতিষ্ঠান সরকারকে পালটানো দরকার

নরনারীর যৌন পরিষেবা বা বিবাহ

বৈবাহিক ধর্ষণ উচ্চারণের আগে বিবাহ প্রতিষ্ঠান সরকারকে পালটানো দরকার. নাহলে সমূহ অন্যায় হয়ে যেতে পারে, বিশেষ করে পুরুষ জাতির। ভারতের সংবিধানে ১৪নং ধারাটি কোন বাক্‌যুদ্ধ বা নারীর যোনি কেন্দ্রিক ভাবনা দিয়ে স্তব্দ করা যাবেনা। এটা একটা সাবধানবাণী হিসেবে ভাবা উচিত.

পুরুষের কাছে যেটা সাধারণ যৌনজীবন মহিলারা তা কায়েমী স্বার্থসিদ্ধির একটা অস্ত্র হিসেবে দেখে। মহিলা যা বলবে তা ধ্রুব কেন হবে? যেখানে মহিলারা মিথ্যাচারী, খুনী, ধর্ষক, ও নানা কেলেঙ্কারীতে যথেষ্ট পারদর্শী ও পুরুষের চেয়ে কম নয়।

সারা পৃথিবী, যেহেতু জাতি সংঘের সদস্য এবং জাতি সংঘ একটি নারীবাদী সংগঠন সেই হেতু প্রতিটি রাস্ট্র জাতিসংঘের প্রভাবে নারীবাদী হয়ে উঠছে । এই প্রবণতা পুরুষজাতিকে কোন ঠাসা করে দিয়েছে।

ধর্ষণ শব্দটি মহিলার পরিপ্রেক্ষিতে তৈরি ও সারা পৃথিবীতে বহু পুরুষের হত্যা ও জেল হয়েছে। পুরুষকে এইভাবে দমিয়ে মহিলা সুরক্ষা কি বাড়ছে না কমছে তা বিশ্লেষণ প্রয়োজন।

ধর্ষণ যদি বিবাহে ঘটে নারীর বয়ান মতো আদালত তো বলেই দিয়েছে বিচ্ছেদ নিয়ে কেটে পড়ুক। পুরুষের উপর উপজীবি বা প্যারা সাইট হয়ে পুরুষের রক্ত চুষা বন্ধ করুক।

মহিলারা বিয়ে হোক আর যাই হোক পুরুষ শোষণ বন্ধ করুক। আমরা আইনী সুরক্ষা চাই যাতে কোন মহিলা পুরুষের উপায় ও স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তিতে ভাগ না বসায়।

পুরুষের দাবি না মিটিয়ে মহিলার কথা শুনলে আমার আশঙ্কা মহিলারা তাদের নিরাপত্তা ভেংগে বলি হবেন।

প্রাচীন কাল থেকে আজ অবধি বিয়ে ছিল পুরুষ স্বামী ও নারী স্ত্রী। সব ধর্মে ও জাতিতে। মহিলার শরীরের নিয়ন্ত্রণ কর্তা পুরুষ। কারণ মহিলার ভরণপোষণ যদি পুরুষথেকে নিতে হয়, তা হলে পুরুষ খালি হাতে কেন দেবে স্ত্রী যদি তার কথা না শুনে?

যৌন সংগম নারীকে কোন রুপ শারিরীক ক্ষতি করেনা, এই সত্য বিবর্তনের মধ্যে বিস্তারিত আছে। এছাড়া ১) পৃথিবীতে প্রায় ১০ কোটি মহিলা যৌন কর্মী স্বেচ্ছায়, প্রত্যেকে গড়ে ১০জন পুরুষের সাথে সংগম করে। ২) কিছু দেশে গ্যাং ব্যাং বলে মহিলা বেশ্যাদের প্রতিযোগিতা হয়, যেখানে ১২ ঘন্টায় একেকজন মহিলা ১০০ থেকে ৯০০ পুরুষের সংগম গ্রহণ করে বিজয়িনী হয়। ৩) কংগোর বনবো পিগমী শিম্পাঞ্জীরা সারাদিন মহিলারা সবার সাথে সেক্স করে। তাদের কোন রকম ক্ষতির কথা কোন গবেষণায় আসেনি। বরং বলা হয়েছে মহিলারা সকল পুরুষকে সুখী রাখে বলে কোন পুরুষ শিম্পাঞ্জী মারপিট করেনা।

বৈবাহিক ধর্ষণ মানব সমাজে বাম পন্থী নারীবাদীদের উকালতি – সমাজকে এরা ধ্বংসের পথ নিয়ে যাচ্ছে। চীনের লোক সংখ্যা ১৪৫ কোটি। ভারতের চেয়ে অনেক বেশি। কোই চীনে আপনি বৈবাহিক ধর্ষণের কথা উচ্চারণ করুন।

সাবধান পুরুষের অনেক ক্ষতি ইতিমধ্যে নারীবাদীরা করেছে, এরপরে আরো করতে চাইলে গৃহযুদ্ধ ও রক্তাক্ত ঘটনা ঘটতে পারে, অন্ততঃ আমার বিশ্ব সম্পর্কে যতটুকু জ্ঞান আছে। পুরুষ কর্মীদের উচিত জাতিসংঘকে তার কুমন্ত্রণা দেওয়া বন্ধ করা।

নীচে এখানে যারা ইচ্ছুক বিয়ের ইতিহাস সম্পর্কিত একটি বৃহৎ গবেষণা গ্রন্থ রয়েছে। গত সাড়ে চার হাজার বছরের ইতিহাস। সারা বিশ্বে বিয়ে কেমন তার উপর আলোকপাত করা। আমি দাবি করছি বাংলাতে ইতি পূর্বে এরকম প্রচেষ্টা কেউ করেনি। ১৯২০ সালের ডিসেম্বরে একটি অনলাইন ম্যাগাজিনে ধারাবাহিক প্রকাশ হয়েছিল।। ১০৫ পৃষ্ঠা ও ৩৭টি অধ্যায়,

আপনি অনলাইনেও এখানে বইটি পড়তে পারেন. আপনার মন্থব্য ফেসবুক বা ইমেলে bloggercode7@gmail.com পাঠাতে পারেন

Click to access marriage-history-atmajo-upadhyay.pdf

বইটি সকল পুরুষ অধিকার সুরক্ষার কর্মীদের একান্ত পড়া দরকার।

সাবালক হয়েগেলে সম্মতি নিয়ে যৌনজীবন কাটানো যেতে পারে। কারণ আজকাল এমরা নানা সমস্যার মুখে পড়ছি বিয়ের ব্যাপারে। মহিলারা বা পুরুষরা নানা রকম সম্পর্কের টানাপোড়েনে, বহুদিন এক ছাদের তলায় থাকা যাচ্ছেনা। সবাই তার নিজের জীবনকে আত্মকেন্দ্রিক হয়ে দেখে। ফলে বিবাদ বাড়ছে দেওয়া নেওয়া নিয়ে। তার চেয়ে অনেক ভাল নিজেদের মুক্তজীবন ও যৌন জীবনের দেনাপাওনা সহ একটা নির্দিষ্ট সময় অবধি চুক্তি করে থাকা। এছাড়া কলেজের জীবনে, বা দূর দেশে চাকরি জন্য গেলে যৌনজীবনে সংকট দেখা যায়। এসব নানা রকম ব্যবস্থা ও সমস্যা থেকে চুক্তি বিয়ে মানুষকে একটা পথ দেখায়। এখানে দুটি নমূনা চুক্তি পত্র দেওয়া আছে। একটি লিভ টুগেদার ( চুক্তি সম্মত নির্দিষ্ট সময়ের জন্য পাত্র পাত্রী, অন্যটি বিয়ে করতে গেলে কিরকমচুক্তি হয় তার নমূনা

Leave a comment