Women can not match men

Albert Ashok

“আমি নিজে কখনই নারীবাদ কী তা সুনির্দিষ্টভাবে খুঁজে পেতে সক্ষম হইনি: আমি কেবল জানি যে যখনই আমি পাপোশ বা পতিতা থেকে আমাকে আলাদা করে অনুভূতি প্রকাশ করি তখনই লোকেরা আমাকে নারীবাদী বলে ডাকে।” – রেবেকা পশ্চিম, 1913

I myself have never been able to find out precisely what feminism is: I only know that people call me a feminist whenever I express sentiments that differentiate me from a doormat, or a prostitute.”  —                                                                                             Rebecca West, 1913

Are women a match to men? I don’t think so. ’cause, many jobs are occupied by men, women can not perform. Just they are unable. Some jobs women do but they are not equal in performing/ executing and dealing with. Women are always inferior to men. Either they lack talent/ strength/ skill or feel insecure. You can see what I want you to see.

মহিলারা কোনদিন পুরুষের সমকক্ষ হবেনা। হ্যা, আমি বিশ্বাস করি মহিলারাও মানুষ। মানুষ যা করতে পারে, নারী পুরুষ তা করতে পারে। প্রশ্ন হল কে কতটা করতে পারে? কে কোন কাজ সাবলীল অধিক পরিমাণে , অধিক গুণ সম্পন্ন করতে পারে। দুজনই একই হারে নিশ্চয়ই করতে পারবেনা। একজন একটু বেশি, একজন একটু কম করে। কে বেশি কি কি করে তা জানা দরকার। ছোটবেলা থেকে স্কুল কলেজ অফিসে পাশ ফেল এর নির্ণয় হয়। মেধাবান সবসময় প্রশংসিত ও পুরস্কৃত হয়।শক্তিশালী শ্রমিক অধিক বেতন পায়।এই হিসাবগুলি বিশ্বজনীন। যে মালিককে খুশি করবে মালিক তাকে খুশি রাখবে। এখানে লিংগ, জাতি, ধর্ম, বর্ণ ইত্যাদি কাজ করেনা। বেশি উৎপাদন করো বেশি মজুরী নাও।

সারা বিশ্ব জুড়ে একটা ক্ষমতা লড়াইয়ের ষড়যন্ত্র চলছে। কাজ না করে মাইনে চাওয়া হচ্ছে। পড়াশুনা না করে পরীক্ষায় পাশ সার্টিফিকেট দাবি করছে। রাজনীতি ব্যবহার করে, প্রচার চালিয়ে, মহিলারা পুরুষের সমান হতে চাইছে। কিন্তু যোগ্য হতে অনেক কিছুর প্রয়োজন পড়ে। অনেক কিছু নিজের হাতের মুঠোয় সঞ্চিত রাখতে হয়।

চলুন দেখি, মহিলারা পুরুষের সমকক্ষ হতে পারেন কিনা।

পুরুষের পেশী আছে মহিলাদের চেয়ে অনেক বেশী, শক্তিশালী, ফলে, পুরুষ বাইসেপ ফুলালে মহিলা পেরে উঠবেননা।

মহিলারা কি কোনদিন পুরুষের সমান লম্বা হতে পারবে? সে যতই সমান সমান করে চেঁচাক। কারণ, তার শরীরে লম্বা হওয়ার প্রোগ্রাম করা নেই।আপাততঃ আমরা জীববিজ্ঞানের দিকে যাবনা।

এমন কোন আইন আছে, যে আইন মহিলাদের পক্ষে করলে মহিলারা পুরুষের সমান শক্তির অধিকারী হবে? পুরুষ প্রাকৃতিকভাবে মহিলাদের চেয়ে বেশী শক্তিশালী। এখান থেকেই মহিলারা নানা ফন্দী আঁটছে কি করে পুরুষকে জব্দ করে পুরুষের হাত থেকে ক্ষমতা কেড়ে নেওয়া যায়। কিন্তু বিষয়টা কি এত সহজ? শারিরীক ক্ষমতা পুরুষ এর সহজাত, জন্মের সময় থেকেই নিয়ে এসেছে।

কেউ যখন মারা যায়, মড়াটা কে পোড়ায়? মহিলাদের দেখেছেন এইরকম অন্তিম যাত্রায় কোন মহিলা কাজ করছে?

যখন কোন ট্রেন দুর্ঘটনা , বাস দুর্ঘটনা ঘটে, আপনি দেখেছেন নারী উদ্ধার কাজে নেমেছে? মহিলাদের গায়ে সেই তেজ নেই, ক্ষিপ্রতা নেই।

পুরুষের সমকক্ষ হওয়া খুব কঠিন, যত সোজা পুরুষের প্রতি বিদ্বেষ দেখানো। এখানে দুটি ছবিতে কার গায়ে শক্তি বেশি আপনার মনে হচ্ছে। নিশ্চিত পুরুষের।

ভুমিকম্পে যখন বাড়িঘর ভেঙ্গে পড়ে, পাহাড় ধ্বসে পড়ে তখন ধ্বংসস্তুপ থেকে উদ্ধার কাজে নারী না পুরুষ দেখতে পান? যেহেতু পুরুষ বলবান সেইহেতু তার ঘাড়েই সকল বোঝা নামে।

মাঝে মধ্যেই শুনি দাবানলের ঘটনা। বনে আগুন লেগেছে। মাইলের পর মাইল জুড়ে। বন্যপশুপাখী নির্বিচারে মারা যাচ্ছে। তখন আপনি দেখেছেন মহিলারা ক্ষিপ্র গতিতে, যুদ্ধকালীন তৎপরতায় কাজে নামতে? পুরুষরাই জীবন বাজি লড়ে, আগুন নেভাতে।

সমুদ্র পর্যটনকেন্দ্র- যেমন পুরীর সমুদ্র দেখতে অনেকেই যান। তারা জলে নেমে হৈ-হল্লা করেন। সাঁতার কাটেন। এডভেঞ্চার করেন। সমুদ্রের ঢেউয়ে তাদের মন উত্তাল হয়ে উঠে। কেউ কেউ সাঁতার কাটতে গিয়ে জলে ডুবে যান। তখন পাড়ে নুলিয়ারা থাকে । তারা ছুটে গিয়ে ডুবন্ত মানুষদের বাঁচান। এই নুলিয়ারা কি নারী না পুরুষ? কোন মহিলা এরকম কাজে আসে?

ম্যানহোলে কোন মহিলাকে নামতে দেখেছেন? এখানে ক্ষিপ্রতা বা শক্তির প্রয়োজন পড়েনা। জীবন নিয়ে টানাটানি হতে পারে। ম্যানহোলে বিষাক্ত গ্যাস থাকে। মহিলারা জীবন সংশয় হতে পারে এমন কোন কাজে আসেননা। তারা বেছে বেছে সুখের হাল্কা কাজে থাকতে পারেন। যারা পুরুষের সমান ভাবেন তাদের দু একজন পুরুষের সাথে এমন কাজ করতে পারেন।

এই যে ওভারহেড বৈদ্যুতিক পাওয়ার লাইন দেখছেন। সেখানে লোকে দাঁড়িয়ে বসে কাজ করে। মহিলারা এই কাজে কখনো আসতে দেখেছেন? মহিলারা জীবন সংশয় হবে এমন কোন সাহসী কাজে উৎসাহী নন। এইসব কাজে মৃত্যু জেনেও পুরুষরাই কাজ করেন।

সমুদ্রে মাছ ধরতে জেলেরা নৌকা করে, বা ট্রেলারে দল বেঁধে বা একাকী যায়। শুকনো খাবার সাথে থাকে। সপ্তাহ কাল বা আরোবেশি দিনগুলি মাঝ সমুদ্রে দিনরাত কাটান। মাছ বোঝাই করে তারা কূলে ফেরেন। সমুদ্রে ঢেঊয়ে, বা ঝড়ে বহু জেলে নিখোঁজ বা মারা যান। এই জেলেরা সমাজে সকল মাছের চাহিদা মেটান। মহিলারা পুরুষের সমান সমান মনে করলে এই পেশায় আসতে পারেন। কিন্তু আজ অব্দি কাউকে (কোন মহিলাকে) দেখা যায়নি।

সভ্যতার শুরু দিক থেকে দ্বন্দ্ব যুদ্ধ মানুষকে আনন্দ দিয়েছে। কুস্তি একটা প্রাচীন খেলা। কুস্তি খেলাতেও অনেক টাকা রোজগার হয়, সুনাম হয়। দেখেছেন একেকজন কুস্তিগীরের শরীরের গঠন! মহিলারাও কুস্তিখেলাতে আসেন , তবে অনেক কম। পুরুষের সাথে কোন মহিলা কুস্তিতেপেরে উঠবেনা। কারণ পুরুষের গায়ে অসীম শক্তি।

যারা বক্সিং লড়েন তারা কেমন মার খান দেখেছেন? মুখ চোখ ফেটে যায়। আপনার হলে খুবই কষ্ট পাবেন। কিন্তু যারা এসব বক্সিং লড়েন, তারা মোটামুটি গা সওয়া ব্যাপার খুব কষ্টকর নয়। তারা রোজগারের জন্য বক্সিং লড়েন। অনেক টাকা পাওয়া যায়, যশ লাভ হয়। মহিলারা এই পেশায় দু একজন আসলেও, পুরুষের সাথে লড়াইয়ে হেরে যাবেন। অনেক পুরুষ বক্সিং লড়তে গিয়ে মারা যান। মহিলারা তো আরো দুর্বল জাতি।

চাষবাস বিশাল আকারে খুবই পরিশ্রম ও লম্বা সময়ের কাজ। আধুনিক যন্ত্র মানুষকে অনেকটা লাগব করেছে। কিন্তু যন্ত্রগুলির চালক সাধারণত পুরুষ। মহিলারা যারা গ্রামে গঞ্জে থাকেন, তারা এইসব যন্ত্র চালাতে নারাজ এবং শিখতেও চাননা। তারা এসব কাজ পুরুষের ঘাড়েই চাপিয়ে দেন। কিছু কিছু যন্ত্র আছে চালাবার সময় দক্ষতা ও মনোযোগ না থাকলে দুর্ঘটনা ঘটতে পারে ও চালক মারা যেতে পারেন।

গহন বনের ভিতর, দীর্ঘকায় গাছ কাটা, তা চেরাই করার জন্য কাঠের মিলে আনা, এসব কাজ পুরুষরাই করে। মহিলারা যাননা। তাহলে মহিলারা পুরুষের সমান যোগ্য কি করে মাপেন?

এই যে দূর দূরান্তে, হাইওয়ে ধরে দিনের পর দিন বড় বড় লরি, অয়েল ট্যাঙ্কার, তেলের জাহাজ পরিবহনে অপরিহার্য ভাবে চলে তাতে, এই পেশায়, মহিলারা কোনদিন পারবেননা। মুখে বলা যায় , পুরুষ যা পারে মহিলারাও পারে। বাস্তবিক নয়।

অ্যাটোমিক পাওয়ার কেন্দ্র। এখানে মহিলারা কাজ করেননা। কারণ মৃত্যুর সংশয় আছে।

যখন বন্যা হয়, ঘর বাড়ী ভেসে যায়, মানুষের জীবন সংশয় হয়। তখন আটকে পরা মানুষদের পুরুষরাই উদ্ধার করে। এই কাজে অদম্য সাহস ও শক্তি লাগে।মানবিক মনও প্রয়োজন স্বেচ্ছাসেবি হবার।

আমাদের জীবনে দুর্ঘটনা সব সময় লেগেই থাকে। দেখা গেল হঠাৎ একটা বাড়ি ভেঙ্গে পড়ল আর তার নীচে চাপা পড়ে গেছে কিছু বাসিন্দা। দেখা গেল হঠাৎ পাহাড়ি রাস্তায় ধ্বস নামল। কিছু গাড়ি যাচ্ছিল গাড়ি খাদের নীচে গড়িয়ে পড়ল, তাতে কিছু যাত্রী ছিল তাদের উদ্ধার করতে হবে। ছবিটা দেখুন। এরকম দৃশ্যে মেয়েদের কখনো দেখেছেন?

সেনাবাহিনীতে ইদানীং মেয়েরাও নাম লেখাচ্ছে। কিন্ত সেনাবাহিনীর পুরুষরা যে কঠিন কাজ করে মেয়েরা সেখানে থাকেনা। গোলাগুলির যুদ্ধের উপত্যকায় দরকার ক্ষিপ্রতার, মেয়েরা পুরুষের মত ক্ষিপ্রগতিতে কাজ করতে পারেনা। ইদানীং আবার কিছু লেখক, ফিল্মমেকার মেয়েদের দিয়ে ফ্যান্টাসী দেখায়। ওগুলো বাস্তব জীবনের নয়।

গৃহযুদ্ধের মাঠে থেকে, রাজনৈতিক খুন খারাপী বা পড়শীদেশের সাথে যুদ্ধে অনেক খবরের লোককে খবর সংগ্রহ করতে হয়। মহিলা সাংবাদিকরা এসব কাজে নিযুক্ত থাকেননা। মৃত্যুভয় আছে। পুরুষ সাংবাদিককরাই সেখানে কাজ করেন।

অনেক দাগী অপরাধী, বিপজ্জনক অপরাধী যারা ব্যাঙ্ক লুট থেকে নানা মূল্যবান জিনিস লুটে ব্যস্ত থাকেন। গোয়েন্দা, বা পেশাদারী আছেন তারা টাকা বা পুরস্কারের লোভে ঐ অপরাধীদের ধরতে সাহায্য করেন। এই সব পেশায় অপরাধীদের সাথে সংঘর্ষে বাউন্টি হান্টার , গোয়েন্দা বা চর দের মৃত্যু ঘটে। মেয়েরা এইসব পেশায় থাকেননা।

সমুদ্রে, পাহাড়ে, জলে জংগলে, খনিজতেলের সন্ধানে যারা কাজ করে, মহিলারা সেখানে নিজেদের পেশা খুঁজেননা। যেখানে নিরাপত্তা নেই সেখানে পুরুষই কাজ করে ও মরে।কিন্তু সামাজিক অবদান রেখে যায়।

নির্মাণের কাজ।বিল্ডিং, ব্রিজ, উড়াল্পুল, ইত্যাদি বানানোর কাজ জীবনহানি কর ও ভয়ের। এই কাজের জন্য পুরুষরাই তৈরি থাকে। হাইরাইজ বিল্ডিংয়ের মাথায় উঠে ঝুলে ঝুলে কাজ করা মেয়েদের দ্বারা হয়না। আপনি ছবিটা দেখুন

রোমাঞ্চকর ও এডভেঞ্চার একচেটিয়া পুরুষের দখলে। মহিলারা কোনদিন পারবেননা। বুলফাইটার/রাইডার, কিংবা বিষাক্ত সাপ, সরীসৃপ নিয়ে খেলা করা অধিকাংশ পুরুষরাই করে।

স্টান্টমেন একটা স্পোর্টস বা খেলা। অনেক সময় ফিল্ম জগতেও তারা কাজ করেন। এটা একটা বিপজ্জনকপেশা। মনোযোগের এদিক ওদিক হয়ে গেলে বা কোন কিছু ঠিক ঠাক কাজ না করলে দুর্ঘটনা ঘটে যায় ও স্টান্টমেনের মৃত্যু বা পংগু হওয়া সারা জীবনের জন্য। এই পেশাতেও মহিলারা আসেননা।

দমকলবাহিনী। এরা আগুন নেবায়। উপরের ছবিটা দেখুন। অসীম সাহস লাগে। শারিরীক ক্ষমতা ও তাৎক্ষণিকবুদ্ধি এদের পুঁজি। দমকল বাহিনীতে মেয়েরাও থাকে সাহায্যকারী হিসাবে। জীবন বাজি রাখার কাজটা পুরুষরাই করে।

ক্যুরিয়ার সার্ভিস। অনেক বড় বড় পার্সেল তুলতে ও বাইকে চেপে দ্রুত আনাগোনা একমাত্র পুরুষদেরই দেখা যায়।

জীবনঝুঁকি কাজ। ইলেক্ট্রনিক সরঞ্জাম, ব্যাটারি থেকে মোবাইল, ল্যাপ্টপ, কম্পিউটার, ফ্রিজ, টিভি, যা বর্জ পদার্থ, তা ্জহারাই বাছাই ও রিসাইকেলের কাজে পুরুষরাই করে। কারণ, এইসব জিনিস বিষাক্ত ও বিস্ফোরক ও বটে। হাত কাটা চেরার সম্ভাবনাও আছে।

কয়লাখনি। মাটির থেকে অনেক নীচে খাদানের কাজ বড়ই বিপজ্জনক। প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটে। শ্রমিক চাপা পড়ে মারা যায়। সারাদিন কালি কয়লা মেখে কাজ করা রোজগারের দায়ে, পরিবারের রুটি সংগ্রহের জন্য। এই পেশাতেও মহিলা নেই।

পুলিশ। পুলিশে মেয়েরাও চাকরি করে। কিন্তু যখন কোন শক্ত অপরাধীর সন্ধানে পুলিশ বের হয়, সেখানে মেয়েরা থাকেনা। একজন অপরাধী একজন মহিলা যতই পটু হোক তাকে খুন বা গুলি করতে বেশি সময় নেবেনা। অপরাধীর পিছনে ছুটতে দৌড়ের গতিতে পাল্লা দিতে হয়। কম দূরত্বে দ্রুত দৌড়ানোঃ গড় পুরুষ ৮.৩ মাইল প্রতি ঘন্টা বা ২৭সেকেন্ডে ১০০ মিটার বেগে দৌড়ে যায়, গড় মহিলা ৬.৫ মাইল গতিতে বা, ৩৪ সেকেন্ডে ১০০ মিটারছুটে।

বিমানবাহিনী। এতে মেয়েরাও যোগ দেয় কিন্তু আসল কাজটা পুরুষেই করে। কারণ মেধাবান ও সিদ্ধান্ত নিতে পারে পুরুষরাই।

বোমা নিস্ক্রিয়করণ। বুঝতেই পারছেন, জীবন ঝুঁকি রয়েছে। এইসব কাজেও মেয়েরা আসেনা।

এঙ্কাউন্টার স্পেশালিস্ট। শয়তান বা জঙ্গীদমনে এদের লড়তে হয়। জীবনের ঝুঁকি আছেই। পুরুষরাই এই পেশাতে থাকেন।

উইন্ডো ওয়াশার। বড় বড় আকাশ ছোঁইয়া বাড়ীগুলি, পরিস্কার রাখার দরকার পড়ে। উইন্ডো ওয়াশার পেশার লোকেরা দড়িতে ঝুলে ঝুলে পরিস্কার করে বাইরের দিকগুলি। জীবনের ঝুঁকি আছে। মনযোগ হারিয়ে পড়ে গেলে উপর থেকে মৃত্যু অবধারিত।

মাউন্টেন গাইড। বড় কঠিন কাজ।গাইডের উপর নির্ভর করে অনেকের জীবন। আর পাহাড় মানে কখন বিপদ এসে হাজির কেউ জানবেনা। এই পেশাতে পুরুষেরাই কাজ করেন।

আমি এরকম অনেক পেশার কথা জানি ।

এরকম অনেক পেশা আছে, যেখানে মেয়েরা পুরুষের সমকক্ষ নয়। তবু মেয়েরা দাবি করে তাদের ক্ষমতা আছে , তারা পুরুষের সমকক্ষ। আমি উদাহরণ দিয়ে আপনাদের দেখালাম। আসলে মেয়েরা পুরুষের সহযোগি হয়ে কাজ করতে পারে। সাহায্য কারী আর আসল কারিগরের মধ্যে পার্থক্য তো আছেই। দুজনের একমাইনে হওয়া কি উচিত?

এবার মহিলাদের একটু ভাবতে দিন। তারা রেপ রেপ বা ধর্ষনের মিথ্যা মামলা এনে পুরুষকে কাবু করতে চায়, জেলে ভরতে চায়,পুরুষ যদি জেলে চলে যায়, পুরুষ যদি মহিলার সাথে সম্পর্ক না রাখে, এই সমাজ মহিলারা আদৌ চালাতে পারবে? না তারা আদৌ বাঁচবে? বাস্তবিক মেয়েরা বেঁচে আছে পুরুষের ক্ষমতায়। তারা যে মিছিল প্রতিবাদ এসব করে সেও পুরুষের টাকায়। তারা যে বিচার আশা করে সেও বিচারক পুরুষ। পুরুষ বিহীন নারীর অস্তিত্ব শূন্য।

লিংক ক্লিক করে পিডিএফ এ সম্পূর্ণ নিবন্ধটি ডাউনলোড করে বন্ধুদের মধ্যে শেয়ার করুন।

One thought on “Women can not match men

  1. Pingback: Cafe কলামে – আত্মজ উপাধ্যায় (পর্ব – ৪) | TechTouch Talk

Leave a comment